প্রশ্ন: সফর অবস্থায় কি রোজা ভাঙার অনুমতি আছে? উত্তর: শরয়ি সফরে রোজা না রাখার অনুমতি রয়েছে। তবে পরে এই রোজার কাজা আদায় করতে হবে। উত্তম হচ্ছে শরয়ি সফরেও এই রুখসত
পরিবার মানব সভ্যতার গুরুত্বপূর্ণ অংশ। একটি পারিবারিক ব্যবস্থার ভেতর দিয়ে পৃথিবীতে মানবজাতির যাত্রা শুরু হয়। মহান আল্লাহ পৃথিবীতে প্রথম মানব আদম (আ.) ও প্রথম মানবী হাওয়া (আ.)-কে পারিবারিক বন্ধনে আবদ্ধ
পবিত্র কুরআন আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের সর্বশেষ ও সর্বশ্রেষ্ঠ নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর ওপর নাজিল হওয়া ঐশীগ্রন্থ। আল-কুরআনের ঐশীগ্রন্থ হওয়ার প্রমাণ মেলে নানাভাবে। সৃষ্টির সূচনা থেকেই কুরআন মজিদ যে লাওহে-মাহফুজে সুরক্ষিত
ধর্মীয় অঙ্গনে নেতৃত্বের জন্য ইসলামী জ্ঞানে দক্ষ হওয়া অপরিহার্য। কেননা যথাযথ জ্ঞান না থাকলে নেতা তার অনুসারীদের সঠিক পথে পরিচালিত করতে পারবে না। বরং তার দ্বারা মুসলিম সমাজে বিভ্রান্তি ও
পৃথিবীতে কে জান্নাতি আর কে জাহান্নামি—এ বিষয়ে কোরআন ও হাদিসের বিভিন্ন স্থানে বর্ণনা করা হয়েছে। কোরআনের এক স্থানে বর্ণিত হয়েছে, ‘অনন্তর যে সীমা লঙ্ঘন করে এবং পার্থিব জীবকে অগ্রাধিকার দেয়,
ইসলাম বিশ্বজনীন এক চিরন্তন ও শাশ্বত পূর্ণাঙ্গ জীবনব্যবস্থা। ইসলামে রয়েছে নারীর সম্মান, মর্যাদা ও সকল অধিকারের স্বীকৃতি, রয়েছে তাদের সতীত্ব সুরক্ষা ও মর্যাদা প্রতিষ্ঠার জন্য ব্যাপক কর্মসূচী। তাদের সম্মান, মর্যাদা
মদিনায় হিজরতের পর বিকাশমান মুসলিম সমাজ ও ইসলামী রাষ্ট্রের ভবিষ্যৎ নিরাপত্তার কথা ভেবে মহানবী (সা.) মদিনাবাসীর কাছ থেকে সংহতি, পারস্পরিক সহযোগিতা ও সম্প্রীতির অঙ্গীকার গ্রহণ করেন, যা মদিনার সামাজিক ও
মহান আল্লাহর ইবাদত করে আমৃত্যু ঈমানের ওপর অটল থাকা মানুষের সবচেয়ে বড় সৌভাগ্য। তবে ঈমান ও আমল নিয়ে কখনো অহংকার করা যাবে না। অন্যকে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করা যাবে না। কারণ কেউ-ই
আমাদের প্রিয় নবী (সা.) হাজারো গুণে সমৃদ্ধ ছিলেন। তিনি ছিলেন বিশ্ব মানবতার দর্পণ, যা দেখে মানুষ নিজের ভেতর-বাহির শুধরে নিতে পারে। এর মাঝে এমন কিছু গুণ রয়েছে, যার মাঝে গুণগুলো
হালাল-হারাম ইসলামের এক অনন্য অলঙ্ঘনীয় বিষয়। জীবিকা উপার্জনের ইসলাম অনুমোদিত মাধ্যমগুলোর অন্যতম হলো ব্যবসা। পবিত্র কুরআনুল কারিমে আল্লাহতায়ালা বলেন, ‘আল্লাহ ব্যবসাকে হালাল এবং সুদকে হারাম করেছেন।’ (সুরা বাকারা : ২৭৫)।