পটুয়াখালীর দুমকি উপজেলার মুরাদিয়া ইউনিয়নের সন্তোষদি গ্রামের সুইজগেটের পাশ থেকে কবির মেম্বারের ভাই আলমগীর খানের নেতৃত্বে বছরের পর বছর অবৈধভাবে ভেক্যু দিয়ে মাটি কেটে ইট ভাটায় বিক্রি করছে। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট সহকারী কমিশনার ভুমি আল-ইমরান অবৈধভাবে মাটি কাটার স্থানে মোবাইল কোটের জন্য গেলে ভেক্যুর মালিক কাউয়ুম পালিয়ে যান। নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট বালুমহল ও মাটি ব্যবস্থাপনা আইন ২০১০ অনুযায়ী মাটিকাটা সম্পূর্নভাবে অবৈধ বিধায় সরকারী খাসজমি রক্ষনাবেক্ষনের লক্ষে জনস্থার্থে ভেক্যুটি নিবৃত্ত করা প্রয়োজন বিধায় আইন অনুযায়ী ভেক্যুটি আগুনে পুড়িয়ে ফেলে। কবির মেম্বর ভেক্যুর স্থানের মাটি কাটার জমি নিজের সম্পত্তি বলে দাবী করলে তাকে গ্রেফতার করেন। পরবর্তীতে তিনি ভুল স্বীকার করলে তাকে মুসলেকা দিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়। পুড়িয়ে ফেলার সময় মুরাদিয়া ইউনিয়নের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান নাসির উদ্দিন, থানা পুলিশ ও ইউপি মেম্বরসহ এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন। দীর্ঘদিন ধরে একশ্রেণির প্রভাবশালী মহল অবৈধভাবে মাটি কেটে আসছিল ভেক্যুটি পুড়িয়ে ফেলাল এলাকার লোকজন সন্তোষ প্রকাশ করেছেন।