1. [email protected] : দেশ রিপোর্ট : দেশ রিপোর্ট
  2. [email protected] : নিউজ ডেস্ক : নিউজ ডেস্ক
  3. [email protected] : নিউজ ডেস্ক : নিউজ ডেস্ক
  4. [email protected] : অনলাইন : Renex অনলাইন
বৃহস্পতিবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ০১:০২ পূর্বাহ্ন

ফ্যাসিজম মুক্ত হচ্ছেনা জেসিআই বাংলাদেশ।

নিজস্ব সংবাদদাতা
  • সোমবার, ২ ডিসেম্বর, ২০২৪

JCI একটা সোশাল নেটওয়ার্কিং অর্গানাইজেশন ১২৭ টা দেশে JCI organisation আছে। পৃথিবীর কোন দেশে ট্রাস্টি বোর্ড নেই এই সংগঠনটির। বাংলাদেশ থেকে বছরে ১৬ লাখ টাকা দিতে হয় ইন্টান‍্যশলানই। পৃথিবীর বহু দেশে জেসিআই থেকে সরকার প্রধান হয়েছে। সারা বিশ্বে এর ২ লাখ মেম্বার। এটা একটি ইউথ অর্গানাইজেশন।

ট্রাস্টি বোর্ড নতুন করে গঠন করা হইছে যেটা কোন দেশে নেই। মূলত দেশের এর control ধরে রাখতে এই ট্রাষ্টিবোড। জেসিআই ট্রাস্টে ৫ জন আছে। এরা ১ বছর ধরে মেম্বার আছে।

চেয়ারম‍্যনা নিয়াজ মোরশেদ এলিট,যুব লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য। এছাড়া তিনি নগদের ইডি। উনি ২ বার প্রেসিডেন্ট ছিলো এই সংগঠনের। উনি জুলাই আগস্ট হত‍্যা মামলার আসামী। গাজিপুরে মামলা। (কপি আছে)

ছাত্র আন্দোলনের সময় জেসিআই এর যেসব সদস‍্য ছাত্রদের সাথে কাজ করতে চেয়েছিলেন বা ফেসবুকে পোস্ট দিয়েছিলেন তাদের সংগঠন থেকে বের করে দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন ট্রাষ্টিরা। একটি ইউথ ফোরাম হবার পরও এমন একটি আন্দোলনে শুধু মাত্র তাদের জন‍্য যোগ দিতে না পারায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন সংগঠনের সদস্যরা।

জিয়াউল হক এই সংগঠনের ট্রেজারার উনিই নির্বাচন কমিশনার। গত বছরের প্রেসিডেন্ট পরেবছর নির্বাচন কমিশন হয়। শপআপ নামের প্রতিষ্ঠানের চিফ অফ স্টাফ এবারের ইলেকশনে ইলেকশন কমিশনারের দায়িত্ব তার। উনি এবার প্রেসিডেন্ট বানাতে চাচ্ছে সৌয়দ মোসায়েম আলমকে। যিনি আওয়ামীর সময়কার সুবিধা ভোগীদের একজন।

ট্রাস্টি বোর্ড কোন ইলেকশন দেননা গত ৪ বছর ধরে সিলেকশন করে চালাচ্ছে। JCI বাংলাদেশে ৩ হাজার মেম্বার যারা বছরে ১০ হাজার টাকা করে দেয়। এদের মধ্যে ভোটার ৪২ টা ফোরামের প্রতিনিধি প্রধান। তারা ভোট দিতে পারবে। কোন মেম্বাররা ভোট দিতে পারবে না।

সংবিধানের আছে ১৮-৪০ এর বেশী বা কম থাকলে কেও মেম্বার থাকতে পারবে না। উনারা জেসিআই কন্ট্রোল করে ইমরান কাদের মাধ্যমে । তিনি রানিং প্রেসিডেন্ট। যিনি একজন আওয়ামী লীগ নেতা। ছাত্র আন্দোলন করার সময় ইমরান কাদের হুমকি দিয়েছে আন্দোলন বন্ধ করতে জেসিআই মেম্বারদের।
জেসিআই একাউন্টে প্রতিবছর দের কোটি টাকা জমা পড়ে সদস্যদের চাঁদা যার কোন হিসেব দেয়না বোর্ড অফ স্টাডি ।সারা বছর ইভন্ট করে ৭-৮ টা। যেগুলো স্পন্সর থাকে যেখান থেকে আয় হয় বিপুল টাকা।

শেয়ার:
আরও পড়ুন...
স্বত্ব © ২০২৩ দৈনিক দেশবানী
ডিজাইন ও উন্নয়নে - রেনেক্স ল্যাব