করোনা কালীন সময়ে ও বাংলাদেশ খাদ্য স্বয়ং সম্পূর্ণ, এটা কৃষকদের অবদান, সরকারের অনন্য ভূমিকার অবদান। ১৭ কোটি মানুষ তিনবেলা খেয়ে বেঁচে আছে। বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন সোনার বাংলাদেশে সোনা মাটি ও মানুষ। উন্নয়নের ছোঁয়া পেয়েছে। সারাবিশ্বের কাছে বাংলাদেশ উন্নয়নের মডেল।
ধীরে ধীরে কৃষি জমি কমছে, জনসংখ্যা বাড়ছে। সরকার কৃষিতে প্রযুক্তি এনে উৎপাদন বাড়ানোর উদ্যোগ নিয়েছে। কৃষকদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। জননেত্রী শেখ হাসিনা এবং ডিজিটাল বাংলাদেশের রুপকার জনাব সজিব ওয়াজেদ জয়ের নেতৃত্বে ডিজিটাল ভিলেজ প্রকল্প হাতে নেয়া হয়েছে। কৃষিতে ৪র্থ বিপ্লব করা হবে। সরকার আন্তরিক ভাবে কাজ করছে। ডিজিটাল সার্ভিস ইমপেয়ারমেন্ট ট্রেনিং সেন্টার করছে সরকার। কৃষি গবেষকরা বঙ্গবন্ধু ধান ১০০ জাতের ধান বীজ আবিস্কার করেছে। চলনবিলে এ ধান রোপন করা হবে।
একসময় চলনবিলে বীজ ও সারের জন্য হা হা কার ছিলো। কিন্তু সরকারের সাহসী ভূমিকায় সার ও বীজ সরকার বিনামূল্যে দিচ্ছে। বিগত দিনে সারের জন্য কৃষকদের রক্তাক্ত করা হয়েছে। কৃষকদের নির্বিচারে হত্যা করা হয়েছে। সিংড়ায় ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ দিয়েছে সরকার। খাদ্য ও মৎস্যে চলনবিল সমৃদ্ধ। ১০০ কিঃ মিঃ সরকার খাল খনন করে দিয়েছে। কৃষি ও কৃষকদের উন্নয়নে সরকার সচেষ্ট।
নৌকা ঠেকানোর বোল তুলে জনগনকে ঠকানো হয়েছে। অতিথি পাখির মত জনপ্রতিনিধি রা ভোট নিয়ে চলে গেছে উন্নয়ন করেনি। মানুষ কে ধোঁকা দেয়া হয়েছে। জীবনের প্রথম ডিও লেটার দিয়েছি চলনবিলের মানুষের জন্য, শেখ হাসিনা সরকার রাস্তা করে দিয়েছে। জীবন যাত্রার পরিবর্তন হয়েছে।
২০২১ -২২ অর্থ বছরে প্রণোদনার আওতায় রবিবার সকাল ১০ টায় উপজেলা চলনবিল হকরুমে ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বোরো উফসী হাইব্রিড ধানের বীজ ও সার বিতরণ কার্যক্রম শুভ উদ্বোধন করেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, এমপি।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান শফিকুল ইসলাম শফিক, সিংড়া পৌরসভার মেয়র আলহাজ্ব মোঃ জান্নাতুল ফেরদৌস, উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান শামিমা হক রোজি, ইটালী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মোঃ আরিফুল ইসলাম আরিফ, উপজেলা আওয়ামী লীগের ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক মাওলানা রুহুল আমীন।
৬ হাজার কৃষকদের মাঝে হাইব্রিড ও ৩ হাজার কৃষকদের মাঝে উফসী ধানের বীজ বিতরন করা হয়।