1. [email protected] : নিউজ ডেস্ক : নিউজ ডেস্ক
  2. [email protected] : Maharaj Hossain : Maharaj Hossain
  3. [email protected] : Rajib Ahmed : Rajib Ahmed
  4. [email protected] : অনলাইন : Renex অনলাইন
কবর খুড়তেই বেরিয়ে এলো আরবি হরফ - Dainik Deshbani
বুধবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২৫, ০১:৩৬ অপরাহ্ন
সর্বশেষ খবর
কক্সবাজারে কাউন্সিলর হত্যা, নারীসহ আরও তিনজন গ্রেপ্তার, অস্ত্র উদ্ধার ধূমকেতুটি দেখা যাবে এক লাখ ৬০ হাজার বছর পর ঢাবির সলিমুল্লাহ মুসলিম হলে ফের শিক্ষার্থী সংযুক্তির সিদ্ধান্ত বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক ডেপুটি গভর্নর এস কে সুর গ্রেপ্তার ২০২৪ সালে হজ্জ পালন করেছে ১ কোটি ৩০ লাখ মানুষ সব বিনিয়োগ সংস্থাকে এক ছাতার নিচে আনার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার সরকার ও রাজনৈতিক দল ঠিক করবে নির্বাচন কখন হবে নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নিশি গ্রেফতার চাঁদাবাজি, অপহরণ সহ বিভিন্ন ঘটনায় পেশাদার অপরাধীরা তৎপর, উদ্বেগ দেশে ফিরছেন বীর মুক্তিযোদ্ধা ইমরানুল হক ৯ বছর পর

কবর খুড়তেই বেরিয়ে এলো আরবি হরফ

নিজস্ব সংবাদদাতা
  • শনিবার, ৯ জানুয়ারী, ২০২১

অবিশ্বাস হলেও সত্য; অলৌকিক একটি ঘটনা ঘটেছে কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী উপজেলায়। মৃত ব্যক্তির কবর খোঁড়ার সময় আরবি অক্ষর লেখা বের হয়েছে মাটিতে। কবরের দুই পাঁজরে-পশ্চিমে বিসমিল্লাহ, সুরা ইয়াছিন অক্ষরের কিছু অংশ লেখা রয়েছে। পূর্ব পাশে লেখা মীম হা মীম দাল (মোহাম্মদ) নাম।

বৃহস্পতিবার সকাল ৮টায় উপজেলার পশ্চিম পানিমাছকুটি গ্রামে এমন ঘটনা ছড়িয়ে পড়লে হাজার হাজার মানুষের ঢল নামে। এ দৃশ্য এক নজর দেখার জন্য ভিড় জমান কবরের পাশে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করার জন্য মোতায়েন করা হয় পুলিশ।

জানা গেছে, ওই এলাকার মৃত আ. জব্বার আলীর ছেলে ইসমাইল হোসেন (৩৮) বুধবার রাত ১০টায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান। তার লাশ স্বজনেরা নিজ বাড়ির আঙিনায় দাফন করার জন্য বৃহস্পতিবার সকাল ৮টায় প্রস্তুতি নেন।

কবর খোঁড়ার জন্য আব্দুল বারি ও আমির আলী মাটি খোঁড়া শুরু করেন। কবরের বেশির ভাগ ছিল বালুমাটি। কবরের উপরের অংশ খোঁড়ার সময় বের হয়ে আসে আরবি অক্ষর।

বিষয়টি প্রথমে তারা দেখে চমকে যান। পরে ধারালো হাঁসুয়া দিয়ে তারা যতবার মাটি কেটে দেন ততবারই লেখা বন্ধ না হয়ে পরিষ্কার হয়ে ওঠে আরবি হরফগুলো।

মৃত ইসমাইল হোসেন ঢাকার মহাখালীর ব্র্যাকে চাকরি করতেন। তিনি এক সন্তানের জনক। ছাত্রজীবন থেকে তিনি নামাজি ছিলেন। চার ভাই তিন বোনের মধ্যে তিনি ছিলেন তিন নম্বর।

মৃতের বড়ভাই ইব্রাহিম আলী জানান, আমার ছোটভাই নামাজি ছিলেন। আমার জানামতে বেঁচে থাকা অবস্থায় কোনো দিন মিথ্যা কথা বলেনি। তার স্ত্রী-সন্তানও নামাজ-কালাম পড়েন নিয়মিত। ৮ বছরের ছেলেকে সে মাদ্রাসায় ভর্তি করে দিয়েছে। সে ওখানে পড়ালেখা করে।

উত্তর শিমুলবাড়ি উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নুরনবী জানান, কবরে আরবি অক্ষর লেখা আমার জীবনে দেখি নাই। এই প্রথম এমন দৃশ্য চোখে পড়ল। এটা অলৌকিক ঘটনা।

শেয়ার:
আরও পড়ুন...
স্বত্ব © ২০২৫ দৈনিক দেশবানী
ডিজাইন ও উন্নয়নে - রেনেক্স ল্যাব