1. [email protected] : দেশ রিপোর্ট : দেশ রিপোর্ট
  2. [email protected] : নিউজ ডেস্ক : নিউজ ডেস্ক
  3. [email protected] : নিউজ ডেস্ক : নিউজ ডেস্ক
  4. [email protected] : অনলাইন : Renex অনলাইন
বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৪, ১১:৪০ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ খবর
আইপিএলের নিলাম শেষে মুস্তাফিজদের নিয়ে বার্তা দিলো চেন্নাই গণঅভ্যুত্থান ব্যর্থ হলে আবারও অন্ধকারে ফিরে যেতে হবে: মির্জা ফখরুল ইসলামাবাদের সব মার্কেট বন্ধ ঘোষণা, বড় অভিযানের শঙ্কা শেখ হাসিনাসহ অর্ধশতাধিকের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে হেফাজতের অভিযোগ ঐক্যবদ্ধ থাকলে ষড়যন্ত্রকারীরা কখনোই সফল হবে না : তারেক রহমান বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে ব্রিটেনের পার্লামেন্টারি গ্রুপের প্রতিবেদনে যা বলা হয়েছে আবারও পাকিস্তান থেকে চট্টগ্রাম আসছে পণ্যবাহী সেই জাহাজ বাংলাদেশ ব্যাপক শ্রম সংস্কারে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : ড. ইউনূস তাহসানকে পেয়ে আনন্দিত শাকিব খান বিস্ফোরক মামলায় খালাস পেলেন তারেক রহমান

ভাসানচরে রোহিঙ্গাদের জন্য বিদেশি সহায়তা আসা শুরু

নিজস্ব সংবাদদাতা
  • শনিবার, ২৯ জানুয়ারী, ২০২২

ভাসানচরে রোহিঙ্গাদের জন্যে বিদেশি সহায়তা আসতে শুরু করেছে। জাপান ২০ লাখ ডলার অনুদান দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তার মধ্যে ১০ লাখ ডলার জাতিসংঘ শরণার্থী বিষয়ক সংস্থা ইউএনএইচসিআর এবং ১০ লাখ ডলার বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচিতে (ডব্লিউএফপি) দেওয়া হবে। তারা ভাসানচরে রোহিঙ্গাদের জরুরি খাদ্য ও স্বাস্থ্যসেবায় এই অর্থ ব্যয় করবে।

ঢাকায় জাপানের দূতাবাস শুক্রবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব কথা জানিয়েছে।

ঢাকায় নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত ইতো নাওকি বলেছেন, এই অঞ্চলের শান্তি ও স্থিতিশীলতার জন্য রোহিঙ্গা সংকটের সমাধান খুবই তাৎপর্যপূর্ণ। ভাসানচরে রোহিঙ্গাদের সহায়তার লক্ষ্যে ২০২১ সালের অক্টোবরে বাংলাদেশ সরকার এবং জাতিসংঘের মধ্যে সম্পাদিত সমঝোতা স্মারকের আলোকে এই সহায়তা দিচ্ছে জাপান। রাষ্ট্রদূত আশা প্রকাশ করেন যে, জাতিসংঘ ভাসানচরে রোহিঙ্গাদের জন্য মানবিক সহায়তা জোরদার করবে।

জাপানের দূতাবাসের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ভাসানচরে সহায়তা দেওয়ার পাশাপাশি এটা মনে রাখা দরকার যে, রোহিঙ্গাদের বড় অংশ এখনো কক্সবাজারে রয়ে গেছেন। তাই কক্সবাজারের স্থানীয় জনগোষ্ঠীসহ সেখানকার রোহিঙ্গাদেরকেও সহায়তা করা দরকার।

এতে আরও বলা হয়, রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরত পাঠাতে বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে কাজ করবে জাপান। সংকটের দীর্ঘমেয়াদি সমাধান শুধু বাংলাদেশের জন্য নয়; বরং গোটা অঞ্চলের স্থিতিশীলতার জন্য প্রয়োজন। এক্ষেত্রে ফ্রি অ্যান্ড ওপেন ইন্দো-প্যাসিফিক অর্জনে আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার গুরুত্ব রয়েছে।

উল্লেখ্য, এ পর্যন্ত নয় দফায় প্রায় ২০ হাজার রোহিঙ্গাকে ভাসানচরে নেওয়া হয়েছে। আরও ৮০ হাজার রোহিঙ্গাকে সেখানে নেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে সরকারের।

প্রথমে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় রোহিঙ্গাদের ভাসানচরে স্থানান্তরের প্রবল বিরোধিতা করেছিল। কিন্তু সরকারের তরফে বলা হয়েছিল যে, কক্সবাজারের ওপর চাপ কমাতে এই স্থানান্তর। ভাসানচরে বিপুল অর্থ ব্যয়ে বিশাল অবকাঠামো নির্মাণ করেছে সরকার। বিদেশিদের ভাসানচর নিয়ে গিয়ে অবকাঠামো দেখানো হয়। বাংলাদেশের স্থানীয় এনজিওগুলো প্রথমে ভাসানচরে কাজ শুরু করে। তারপর জাতিসংঘের সঙ্গে চুক্তির পর এখন সেখানে বিদেশি অর্থায়ন আসতে শুরু করেছে।

শেয়ার:
আরও পড়ুন...
স্বত্ব © ২০২৩ দৈনিক দেশবানী
ডিজাইন ও উন্নয়নে - রেনেক্স ল্যাব