1. [email protected] : নিউজ ডেস্ক : নিউজ ডেস্ক
  2. [email protected] : Maharaj Hossain : Maharaj Hossain
  3. [email protected] : Rajib Ahmed : Rajib Ahmed
  4. [email protected] : অনলাইন : Renex অনলাইন
করোনায় সম্ভ্রম বিক্রিতে নামছেন কর্মহীন শিক্ষার্থীরা - Dainik Deshbani
রবিবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১:৫৩ অপরাহ্ন
সর্বশেষ খবর
ইসলামী ব্যাংক দখল করেনি জামায়াতে ইসলামী, বরং এই ব্যাংক তার মায়ের কোলে ফিরে এসেছে : জামায়াতের আমির রিজভীর অভিযোগ, ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নে শেখ হাসিনাকে ক্ষমা করতে চায় জামায়াত কোরিয়ায় বিমান বিধ্বস্ত,পাখির আঘাত বিষয়ে সতর্কতা জারি করেছিল নিয়ন্ত্রণ টাওয়ার সুখবর, সৌদিতে ব্যবসার মালিকানা পাবেন প্রবাসীরা কীভাবে পাওয়া যাবে বিপিএল টিকিটে, দাম কত, কোথায়? নতুন সিদ্ধান্তে স্বাস্থ্যসেবায় ফিরছেন ইন্টার্ন চিকিৎসকরা ইন্টার্ন চিকিৎসকরা নতুন সিদ্ধান্তে স্বাস্থ্যসেবায় ফিরছেন ক্ষমা চাইলেন পুতিন, আজারবাইজানের উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ঘটনায় শ্বশুরের মুখোমুখি হবেন না বলে খুশি, আফ্রিদি তামিমের ডাকেই বিপিএলে সরকার ইচ্ছা করে নির্বাচন বিলম্ব করছে: মির্জা ফখরুল

করোনায় সম্ভ্রম বিক্রিতে নামছেন কর্মহীন শিক্ষার্থীরা

নিজস্ব সংবাদদাতা
  • সোমবার, ১২ এপ্রিল, ২০২১

করোনা মহামারির ফলে ব্রিটেনসহ পশ্চিমা বিশ্বের অনেক দেশেই পাব এবং দোকানপাট বন্ধ। এসব স্থানে কাজ করে বহু শিক্ষার্থী তাদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন ফি পরিশোধ করতেন।

কিন্তু পাব ও দোকানপাটে কর্মরত অসংখ্য এমন শিক্ষার্থী তাদের কাজ হারিয়েছেন। ফলে বাধ্য হয়ে এসব শিক্ষার্থীর অনেকে সম্ভ্রম বিক্রির পথ বেছে নিচ্ছেন।

এমন অবস্থায় এসব শিক্ষার্থীকে সহায়তার আহ্বান জানিয়েছে দেহপসারিণীদের ইউনিয়ন ইংলিশ কালেকটিভ অব প্রস্টিটিউটস (ইসিপি)।

তারা বলেছে, তাদের কাছে এ বছর বিশ্ববিদ্যালয় এবং কলেজপড়ুয়া বহু যুবতি সাহায্য চেয়ে হেল্পলাইন্সে যোগাযোগ করছেন। তারা সম্ভ্রম নিয়ে ব্যবসা করতে চান।

সেই অর্থ দিয়ে এসব শিক্ষার্থী তাদের ফি পরিশোধ করতে চান। এ খবর দিয়েছে ব্রিটেনের ট্যাবলয়েড পত্রিকা ডেইলি মেইল।

ইসিপি বলেছে, এ বছর দেহদানের মাধ্যমে অর্থ উপার্জনকারী এমন শিক্ষার্থীর সংখ্যা এরইমধ্যে এক-তৃতীয়াংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। দেহপসারিণীদের অধিকারবিষয়ক ওই গ্রুপটি আরও বলেছে, লকডাউন দেওয়ার ফলে অসংখ্য শিক্ষার্থী আর্থিক সংকটে পড়েছেন।

ফলে দেহব্যবসার মাধ্যমে উপার্জনকারী যুবতি শিক্ষার্থীর সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে। ব্রিটেনের ওই পত্রিকাটির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অনেক শিক্ষার্থী নিজের নগ্ন ছবি বিভিন্ন সাইটে বিক্রি করছে।

কারণ, বার এবং দোকানপাটে তাদের জন্য কোনো কাজ নেই। তাই প্রতিদিন এভাবে অর্থ উপার্জন এবং এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে পরামর্শ চেয়ে প্রতিদিন আটজন যুবতি শিক্ষার্থী ওই ইসিপির কাছে ফোন করছেন।

এক্ষেত্রে কোনো কোনো ইউনিভার্সিটি নির্দেশনা প্রকাশ করছে। তাতে বলা হয়েছে, কীভাবে নিরাপদে দেহ বিক্রি করতে হবে। ইসিপির মুখপাত্র লরা ওয়াটসন বলেছেন, টিউশন ফি পরিশোধ করতে পতিতাবৃত্তিতে যুবতি শিক্ষার্থীদের যুক্ত হওয়ার ঘটনা উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। আমাদের এই গ্রুপে যেসব যুবতি যুক্ত হয়েছেন তারা কমপক্ষে ৩০ হাজার পাউন্ড ঋণ পরিশোধ করতে এ পেশায় এসেছেন।

তিনি বলেন, করোনা মহামারি শুরুর পর থেকে অসংখ্য নারী তার চাহিদা মেটাতে যৌনকর্মকে বেছে নিতে শুরু করেছেন। পাব এবং দোকানপাট বন্ধ হয়ে যাওয়ায় এসব যুবতির সামনে কোনো বিকল্প খোলা নেই। তাই তারা বেঁচে থাকার জন্য এসব কাজ করছেন।

১৯৭৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় ইসিপি। তখন থেকেই তারা যৌনকর্মীদের প্রতি বৈষম্যের প্রতিবাদে, তাদের অধিকার ও নিরাপত্তা উন্নত করার জন্য কাজ করে যাচ্ছে। মিসেস ওয়াটসন বলেন, প্রথমবার

লকডাউন দেওয়ার পর গণহারে যুবতিরা অনলাইনের সঙ্গে যুক্ত হন।

শেয়ার:
আরও পড়ুন...
স্বত্ব © ২০২৪ দৈনিক দেশবানী
ডিজাইন ও উন্নয়নে - রেনেক্স ল্যাব