1. [email protected] : দেশ রিপোর্ট : দেশ রিপোর্ট
  2. [email protected] : নিউজ ডেস্ক : নিউজ ডেস্ক
  3. [email protected] : নিউজ ডেস্ক : নিউজ ডেস্ক
  4. [email protected] : অনলাইন : Renex অনলাইন
শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ১১:৪৩ অপরাহ্ন

অবশেষে কাদের মির্জার নামে আদালতে হত্যা মামলা, ফিরিয়ে দিয়েছিল থানা

নিজস্ব সংবাদদাতা
  • রবিবার, ১৪ মার্চ, ২০২১

নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জে আওয়ামী লীগের বিবাদমান দুটি গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষে সিএনজিচালক আলা উদ্দিনকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় আদালতে মামলা দায়ের করেছে নিহতের ভাই এমদাদ হোসেন। আজ রবিবার দুপুর ১টায় নোয়াখালীর সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট এইচ এম মোছলেউদ্দিন নিজামের আদালতে এ মামলা দায়ের করা হয়। মামলায় আদালত কোম্পানীগঞ্জ থানার ওসিকে আগামী ১৫ দিনের মধ্যে এ ঘটনায় কোনো মামলা হয়েছে কিনা তা জানাতে নির্দেশ দিয়েছেন। মামলার বাদী নিহত সিএনজিচালক আলা উদ্দিনের ছোট ভাই এমদাদ হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

মামলার বাদী পক্ষের আইনজীবী হারুনুর রশিদ হাওলাদার জানান, নিহত আলাউদ্দিনের ভাই এমদাদ হোসেন বাদী হয়ে ১৬৪ জনের নাম উল্লেখ ও অজ্ঞাত আরও ৫০-৬০ জনকে আসামি করে আমলি আদালত-২-এ একটি মামলা করেছেন। আজ বিকাল ৩টায় মামলাটির শুনানি করবেন বিচারক এসএম মোসলে উদ্দিন মিজান

মামলার এজাহারে বলা হয়েছে— পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী আসামি মির্জা কাদেরের নেতৃত্বে অন্য আসামিরা পিস্তল, শটগান, পাইপগান, রামদা, লোহার রড নিয়ে অর্ধশতাধিক ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটিয়ে জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টি করে এবং প্রতিবাদসভায় হামলা চালায়।

এ সময় মামলার চার নম্বর আসামি তার হাতে থাকা আগ্নেয়াস্ত্র দিয়ে হত্যার উদ্দেশ্যে আলাউদ্দিনের পেটে গুলি করে মারাত্মক জখম করে। এর পর ৫নং আসামিসহ তাদের সমর্থকরা তাকে এলোপাতাড়ি গুলি করে। পরে ৬নং আসামি তার হাতে থাকা লোহার রড তার পেটের মধ্যে ঢুকিয়ে দেয়। পরে হামলাকারীরা চলে গেলে আলাউদ্দিনকে উদ্ধার করে প্রথমে কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এবং পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে রাত ১১টার দিকে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

আদালত সূত্রে জানা যায়, নোয়াখালীর সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট এইচ এম মোছলেউদ্দিন নিজামের আদালতে মামলার বাদীর জাতীয় পরিচয় পত্র দাখিল সাপেক্ষে দুপুর ৩টায় এ হত্যা মামলার ওপর শুনানি হয়। পরে আদালত এ আদেশ দেন।

নিহতের ছোট ভাই মো. এমদাদ হোসেন জানান, গত ১১ মার্চ (বৃহস্পতিবার) বসুরহাট পৌরসভার মেয়র আবদুল কাদের মির্জাকে প্রধান আসামিসহ ১৬৪ জনের বিরুদ্ধে কোম্পানীগঞ্জ থানায় হত্যা মামলার এজাহার দিয়েছিলাম। কিন্তু প্রধান আসামি মেয়র আবদুল কাদের মির্জার নাম বাদ না দেওয়ায় শনিবার বিকেল পর্যন্ত পুলিশ এজাহারটি রেকর্ড করেনি।

শেয়ার:
আরও পড়ুন...
স্বত্ব © ২০২৩ দৈনিক দেশবানী
ডিজাইন ও উন্নয়নে - রেনেক্স ল্যাব