এই প্রদর্শনীর শুভ উদ্ভোধন করলেন, মাননীয় মন্ত্রী ব্রার্ত্য বসু ও সুবোধ সরকার। এই মেলা চলবে ১০ই জানুয়ারি থেকে ১৪ই জানুয়ারি পর্যন্ত।, প্রতিদিন দুপুর দুটো থেকে রাত্রি নটা পর্যন্ত।, থাকছে মঞ্চে প্রতিদিন বিভিন্ন অনুষ্ঠান।
এই সাহিত্য উৎসব ও লিটিল ম্যাগাজিন মেলা শুভ সূচনার আগে প্রয়াত, রশিদ খানের উদ্দেশ্যে এক মিনিট নীরবতা পালন করেন। এরপর পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ ও দোহার দলের উদ্বোধনী সংগীতের মধ্য দিয়ে একতারা মঞ্চে এই মেলার শুভ সূচনা হলো।
সাহিত্য উৎসব ও লিটল ম্যাগাজিন মেলার শুভ উদ্ভোধন।
সংগৃহীত ছবিঃ- সমরেশ রায় ,
দৈনিক দেশবানী,
কলকাতা
এই মেলার শুভ সূচনা করেন উদ্বোধক ঝড়েশ্বর চট্টোপাধ্যায় ও প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়। এছাড়া উপস্থিত ছিলেন মাননীয় মন্ত্রী ইন্দ্রনীল সেন, শিক্ষামন্ত্রী ও নাট্যকার ব্রার্ত্য বসু, সাহিত্যিক শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়, ত্রিদিব চট্টোপাধ্যায়, সুধাংশু শেখর দে, সুবোধ সরকার ,সুব্রত গঙ্গোপাধ্যায়, প্রচেতা গুপ্ত,অভিক মজুমদার, সৃজাত ও আবুল বাশার সহ অন্যান্য। এবং উপস্থিত ছিলেন তত্ত্ব ও সংস্কৃতি বিভাগের আধিকারিকরা।
উদ্বোধনের পর উপস্থিত সকল অতিথীদের উত্তরীয় পরিয়ে পুষ্পস্তবক স্মারক দিয়ে সম্মানিত করেন।
সম্মান প্রদানের পর, সকল কবি ও সাহিত্যিকদের মাননীয় মন্ত্রী ব্রার্ত্য বসুর উপস্থিতিতে এবং সকল অতিথিদের উপস্থিতিতে স্মারক সম্মান প্রদান করেন। সম্মান প্রদান করেন যাহাদের উদ্দেশ্যে।, তারা হলেন শান্তি সাহা স্মারক সম্মান , মনোজ মোহন বসু স্মারক সম্মান, আলপনা আচার্য স্মারক সম্মান, অনিতা সুনীল কুমার বসু স্মারক সম্মান, শক্তি চট্টোপাধ্যায় স্মারক সম্মান, বাংলা একাডেমি মধুপর্নী স্মারক সম্মান এবং লিটিল ম্যাগাজিন সম্মান।
সকল অতিথিদের সংক্ষিপ্ত ভাষণের মধ্য দিয়ে বলেন, মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রচেষ্টা আজ লিটিল ম্যাগাজিন মেলা কে একটা অন্য জায়গায় পৌঁছে দিয়েছে। যা আগে কখনো হয়নি। দিনে দিনে স্টল বেড়ে চলেছে। এমনকি লেখক লেখিকাও বেড়ে চলেছে, এবারে প্রায় ৪৬০ টি স্টল আমরা দিতে পেরেছি, এই রবীন্দ্রসদন প্রাঙ্গনে।
কবি ও সাহিত্যিকদের, মাননীয় মন্ত্রী ব্রার্ত্য (বসু) স্মারক সম্মান প্রদান করেন
সংগৃহীত ছবিঃ- সমরেশ রায় ,
দৈনিক দেশবানী,
কলকাতা
আমরা চেষ্টা করছি তাদেরকে কিছুটা হলেও জায়গা দেওয়ার। শুধু তাই নয়, লিটল ম্যাগাজিন করার উৎসাহ অনেক বেড়েছে ছেলেমেয়েদেরও। মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী শুধু কলকাতাতেই লিটিল ম্যাগাজিন মেলা করছেন না। তিনি গ্রামগঞ্জেও এই ধরনের মেলাকে ছড়িয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করেছেন। আমরাও কৃতজ্ঞ মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী উদ্যোগকে, এবং সকল প্রকাশক লেখক ও সাহিত্যিকদের আমরা একটি কথাই বলবো। আপনারা আরও জোর দিন, আরও লিখুন এবং মানুষের সামনে তুলে ধরুন। তাহার সাথে সাথে সাংবাদিক বন্ধুদেরও বলবো। এই সকল মেলাকে মানুষের সামনে পৌঁছে দিন এবং লেখক সাহিত্যিকদের উৎসাহিত করুন। এবং সকল ছোট ছোট ছেলে-মেয়েদের অভিভাবকদের বলবো। এই সকল বই ছেলে মেয়েদেরকে আরো বেশি করে পরান।